কক্সবাজার জেলা জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা নূর আহমদ আনোয়ারী বলেছেন, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠা করা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব। সমাজ কে অন্যায়, অবিচার, জুলুম ও শোষণ মুক্ত করতে হলে
আল-আকসা, যা অত্যন্ত শ্রদ্ধার সঙ্গে মসজিদুল আকসা বা বাইতুল মুকাদ্দাস নামে পরিচিত। ইসলামে আল-আকসা একটি বিশেষ সম্মানিত ও পবিত্রতার সুবাস বহন করছে। জেরুজালেমের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত এই মসজিদ ইসলামের পবিত্রতম স্থানগুলির
রমজান মাস মানুষকে দানশীলতা, বদান্যতা, উদারতা ও মহত্বের শিক্ষা দেয়। কোনো প্রকার অপচয় না করে রোজার মাসে মানুষের সেবায় দান-সদকা করলে অভাবক্লিষ্ট মানুষের কল্যাণ হয় এবং মানবতা উপকৃত হয়। আল্লাহ
কক্সবাজারবাসীকে মাহে রমাদানের পবিত্রতা রক্ষার আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কেন্দ্রীয় মজলিশে শূরা সদস্য ও কক্সবাজার জেলা আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা নূর আহমদ আনোয়ারী। ০১ মার্চ প্রদত্ত এক বিবৃতিতে
”তারাবীর নামাজের রাকাত সংখ্যা।” আমাদের দেশের কিছু আহলে হাদীস নামধারী ভাইরা তারাবী এর রাকাত সংখ্যা নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে দীর্ঘদিন যাবত। তাদের দাবী সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে কেবল ৮ রাকাত তারাবী নামাজ
“রোযা হচ্ছে জাহান্নামের ঢাল,এই ঢালকে অক্ষুণ্ণ রাখুন।” মাওলানা ইয়াহিয়া পারভেজ (খতিব বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, বহদ্দারহাট, চট্টগ্রাম) রমযানুল মুবারকের এই মাসের দিবস- রজনীকে আল্লাহ খায়ের ও বরকত দ্বারা পূর্ণ করে
শবে বরাত, আরবিতে একে বলে লাইলাতুল বরাত, সৌভাগ্য রজনী। হাদিসের ভাষ্য অনুযায়ী, মহান আল্লাহ এ রাতে বান্দাদের গুনাহ মাফ করে দেন,এ রাত মহিমান্বিত এক রাত। এ রাতে অসংখ্য বান্দা মহান
“বিশুদ্ধ হাদীসের আলোকে শরে বারাত।” শবে বারাত নিয়ে আমাদের সমাজে বাড়াবাড়ি, ছাড়াছাড়ি দুটিই চলছে। বর্তমানে সমাজে আরো কছিু ভাই আছে যাদের কথা হল শবে বারাতের মর্যাদা বিশুদ্ধ হাদীস দ্বারা প্রমাণিত
কাহারিয়াঘোনা হযরত আবু বকর ছিদ্দিক (রাঃ) স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সঃ) মাহফিল চকোরিয়া পৌরসভা মগবাজার পূর্ব পার্শ্বে পূর্ব কাহারিয়াঘোনা মৌলভী আবুল হোছাইনপাড়া হযরত আবু বকর ছিদ্দিক (রাঃ) স্মৃতি
ঈমান যাদের আছে, তাদের মুমিন বলে। যারা ইসলামে প্রবিষ্ট হয়েছেন, তাদের ইসলামের যাবতীয় বিষয়ে ঈমান রাখা অপরিহার্য। মুমিনের পরিচয় বর্ণনা করে মহান আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘মুমিন
